Powered By Blogger
Photo Story লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Photo Story লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

২৪ আগস্ট ২০১৪

আলোকচিত্রে মুক্তিযুদ্ধ’১৯৭১

এক গর্ভবতী মা, ৭১’র শরণার্থী শিবিরে
আরেক শরনার্থী মা ও তার সন্তানেরা
মুক্তিযুদ্ধের লিখিত বা বণির্ত ইতিহাস নিয়ে হাজারো মতভেদ, যুক্তি-তর্ক রয়েছে। বিভিন্ন শ্রেণীর পাঠ্য-পুস্তকে অবধি এক এক সরকারের আমলে এক এক রকম ইতিহাস থাকে। ওক্ষেত্রে তাই চূড়ান্ত সত্য বলে কিছু নেই বলেই ভাবি আমরা, মানে দেশের ৭১ পরবর্তী প্রজন্ম। ভাগ্যিস ততদিনে ক্যামেরা আবিস্কৃত হয়েছিলো। আর এই উন্নত প্রযুক্তির যুগে ছবি বিকৃত করে পাড় পাওয়াও বেশ কঠিন। এই এক ভরসার জায়গা। কারণ চিত্র যে কত শক্তিশালী ভাষা তা কে না জানে। সত্যের সরূপ না খুঁজি, ৭১’কে বুঝতেও অন্তত সে সময়ের চিত্রপট’তো চেনা উচিত। এই তাগিদ থেকেই শুরু হয়েছিলো মুক্তিযুদ্ধের চিত্র সংগ্রহ ও সংরক্ষণ। এর আগে আমার ব্যক্তিগত ফেসবুক একাউন্ট থেকেও একটি সংকলন প্রকাশ করে ছিলাম। পাপ [pap] তৈরীর পর এর পেইজেও অমন একটি সংকলন তৈরীর পরিকল্পনা ছিলো; যাতে পাঠকরা সহজে এই ছবিগুলো খুঁজে পায়। সংকলনটি দিন দিন সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে, এই প্রত্যাশা নিয়ে সকলের সহযোগীতা কামণা করছি।

- ঈয়ন
২৪ আগস্ট ২০১৪
ঢাকা, বাংলাদেশ।

নিরাপত্তার খোঁজে বাঙাল শরনার্থীরা
পোস্টে ব্যবহৃত সবগুলো ছবি বিখ্যাত আলোকচিত্রী রঘু রায়ের তোলা।
পুরো সংকলনটি দেখতে ক্লিক করুন - আলোকচিত্রে মুক্তিযুদ্ধ’১৯৭১

২১ এপ্রিল ২০১৪

ফের সেই যোদ্ধার সন্ধানে...

মো. মনিরুজ্জামান [© eon's photography / pap]
২৮ মে. ২০১২।
মো. মনিরুজ্জামানের সাথে প্রথম এবং একমাত্র সাক্ষাতের ওই দিনটি আমার আজও মনে আছে। এরপরও তার সাথে কথা হয়েছে, মোবাইলে। কিন্তু আর দেখা-সাক্ষাত হয়নি। দৈনিক কালের কণ্ঠ তাকে নিয়ে ফিচার প্রকাশের খবরটি জানাতে সর্বশেষ কল করেছিলো মনির। তা'ও কমপক্ষে দেড় বছর আগে। এরই মধ্যে নানা দুর্ঘটনায় বেশ কয়েকবার আমাকে মোবাইল সেট বদলাতে হয়েছে। হারিয়ে গেছে মনিরের নম্বর। সে'ও আর কল করেনি। এরই মধ্যে ক'মাস আগে - গত ফেব্রুয়ারিতে সম্ভবত; ফেসবুকে ‌'নীল অপরাজিতা' নামের একটি পেজ থেকে ‌'তুমি ১৬ কোটি বাঙালির গর্ব' শিরোনামে একটি পোস্ট দেখে আবার স্মরণে এলো মনির। পোস্টটি প্রায় ২২ হাজার লাইক ও সাড়ে তিন হাজার মন্তব্য পেয়েছে। আর এটি প্রায় সাত হাজার বার শেয়ার করা হয়েছে।

ওই পোস্টে মূলত ছোট্ট এ্যামেচার ক্যামেরায় তোলা মনিরের এই ছবি আর পুরানো একটি লেখা ছিলো। ২০১২'র জুনেই এগুলো বার্তাটুয়েন্টিফোর ডটনেট’এ প্রকাশিত হয়েছিলো। তখন এটির শিরোনাম দিয়েছিলাম - 'এক শিক্ষার্থী বা যোদ্ধার গল্প'। উল্লেখিত ফেসবুক পেইজের দেয়া পোস্টের কোথাও যদিও আমার বা বার্তাটুয়েন্টিফোর ডটনেট’র নাম গন্ধ উল্লেখ নেই, তবু ওটি দেখে ভালো লেগেছিলো। পোস্টটি দেখলে হয়ত মনিরেরও ভালো লাগতো। ইসস, ওর নম্বরটা যে কোথায় পাই? - এ নিয়ে ভাবতে ভাবতেও কতগুলো দিন কেটে গেছে। আজ ভাবলাম - কি আর করা, ওকে নিয়ে না হয় আরো একটু লেখি। দেখি যদি কোনো ভাবে তার সন্ধান মেলে।
pap'র পাঠকদের জন্য পুরানো লেখাটিও লিপিবদ্ধ রইলো।
"রাজশাহীতে প্রাইভেট টিউশনিতে পয়সা কম, তাই প্রতিমাসের শেষ সপ্তাহে ঢাকায় এসে রিকশা চালাই।" রিকশার প্যাডেল ঘোরাতে ঘোরাতে খুব সহজেই এ কথাগুলো বললেন মো. মনিরুজ্জামান। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে মাস্টার্সে অধ্যায়নরত এই শিক্ষার্থী প্রায় ১০ বছর ধরে এভাবেই নিজের ও ছোট দুই বোনের পড়াশেনার খরচ যোগাড় করছেন। গত মাসের শেষ সপ্তাহে মগবাজার থেকে পরিবাগ যাওয়ার পথে তিনি আরোহী প্রতিবেদককে তার জীবন যুদ্ধের গল্প শোনান।
মনির জানান, রাজশাহীতে নবম-দশম বা একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র- ছাত্রী প্রাইভেট পড়ালেও মাসে দুইশ টাকার বেশি পাওয়া যায় না। অথচ ঢাকায় প্রতিদিন রিকশা চালিয়ে তিনি প্রায় হাজার টাকা আয় করেন। মনির বলেন, 'এক্ষেত্রে শারীরিক পরিশ্রমটা একটু বেশিই হয়। কিন্তু সৎ পথে থেকে কম সময়ে এত টাকা আয় করার অন্য কোনো উপায় আমি পাইনি।' এরপরও মনিরের আক্ষেপ যে তিনি শুধু টাকার অভাবে বোনদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘অনার্স’ পড়াতে পারেননি। বাধ্য হয়ে এখন তারা বাড়ির পাশের কলেজে ‘ডিগ্রি’ পড়ছেন।
এসএসসি পাশ করার পরই মনির প্রতি মাসের শেষ সপ্তাহে ঢাকায় রিকশা চালানো শুরু করেন। সেই থেকে এখন পর্যন্ত তিনি শুধু মিরপুর এক নম্বরের তাইজুল মিয়ার গ্যারেজের রিকশাই চালান এবং ওই গ্যারেজেই থাকেন। মনির বলেন, "এই কাজটি কখনোই আমার খারাপ লাগেনি। কাজ তো কাজই। আমি তো আর চুরি-ছিনতাই করছি না।"
কয়েক বছর আগে মাস তিনেকের জন্য চাকরিও করেছিলেন মনির। কিন্তু পরীক্ষার আগে ছুটি না পাওয়ায় তিনি সেটি ছেড়ে দেন। মনির আরো জানান, এ বছরের মাঝামাঝি সময়ে মাস্টার্স শেষ হওয়ার পর তিনি বিসিএস পরীক্ষা দেয়ার প্রস্তুতি নেবেন।

২০ এপ্রিল ২০১৪

Munshiganj

© eon's photography
Munshiganj also historically known as Bikrampur is a district in central Bangladesh. It is a part of the Dhaka Division and borders Dhaka District. It has 14 rivers of 155 km passing through.

Photo Details

Date Taken : Feb 14, 2014
Camera : Canon EOS 7D
Focal Length : 84 mm
Shutter Speed : 1/160 sec
Aperture : f/7.1 ISO : 160

Links

http://yourshot.nationalgeographic.com/photos/3293557

০৫ এপ্রিল ২০১৪

an expire river

© eon's photography
The Buriganga is economically very important to Dhaka. Launches and country boats provide connection to other parts of Bangladesh, a largely riverine country. When the Mughals made Dhaka their capital in 1610, the banks of the Buriganga were already a prime location for trade. The river was also the city's main source of drinking water.

Today, the Buriganga river is afflicted by the noisome problem of pollution. The chemical waste of mills and factories, household waste, medical waste, sewage, dead animals, plastics, and oil are some of the Buriganga's pollutants. The city of Dhaka discharges about 4,500 tons of solid waste every day and most of it is released into the Buriganga.[citation needed] According to the Department of the Environment (DoE), 20,000 tonnes of tannery waste, including some highly toxic materials, are released into the river every day. Experts identified nine industrial areas in and around the capital city as the primary sources of river pollution: Tongi, Tejgaon, Hazaribagh, Tarabo, Narayanganj, Savar, Gazipur, Dhaka Export Processing Zone and Ghorashal. Most of the industrial units of these areas have no sewage treatment or Effluent Treatment Plant (ETP) plants of their own.

More than 60,000 cubic meters of toxic waste, including textile dying, printing, washing and pharmaceuticals, are released into the main water bodies of Dhaka every day. According to the Dhaka Water and Sewerage Authority (WASA), about 12,000 cubic meters of untreated waste are released into the lake from Tejgaon, Badda and Mohakhali industrial areas every day. The waste mostly comes from garment washing and dyeing plants. Textile industries annually discharge as much as 56 million tonnes of waste and 0.5 million tonnes of sludge. Sewage is also released into the Buriganga. A newspaper article from 2004 ndicated that up to 80% of Dhaka's sewage was untreated. Because of Dhaka's heavy reliance on river transport for goods, including food, the Buriganga receives especially high amounts of food waste since unusable or rotting portions of fruits, vegetables, and fish are thrown into the river.

Nearly 4.0 million people of the city are exposed to the consequences of water pollution every day. [ World Water Day special / en.wikipedia.org/wiki/Buriganga_River]
_____________________________________

Camera : Canon EOS 7D
Focal Length : 70 mm
Shutter Speed : 1/200
Aperture : f/11
ISO : 160
_____________________________________

http://www.flickr.com/photos/eon_bd/13316854063
http://yourshot.nationalgeographic.com/photos/3256924

১৯ ডিসেম্বর ২০১৩

প্রত্যাশা - the expectation


শঙ্কা আর দীর্ঘশ্বাস জাগে। তবু বড় প্রিয় এ ‍দৃশ্য জেলে পল্লীর নারীদের কাছে। তীরের কাছাকাছি মৎস শিকারী নৌযান আসার শব্দ শুনলেই সেদিকে ছুটে যায় ঘরের ছোট্ট বাচ্চারা। ভাবে, সমুদ্রে মাছ শিকারে যাওয়া বাবা ফিরলো বুঝি । তাদের ছুটে যেতে দেখে মায়েদের মনেও আশা আর নিরাশা জাগে একই সাথে। তারা একবার ভাবে, কত দিন কেটে গেছে। স্বামী হয়ত আজই বাড়ি ফিরবে। আবার ভাবে, নাহ - দু সপ্তাহের কথা বলে গিয়েছিলো। তা হতে এখনো তিন দিন বাকি। ছেলেটা আজও বাবার কাছে যাওয়ার বায়না ধরে কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে পড়বে। এসব ভাবতে ভাবতে অজান্তেই মৃদু বা ভারী দীর্ঘশ্বাস বেড়িয়ে আসে। তাদের নিথর প্রত্যাশা বড় জীবন্ত হয়ে ফুটে থাকে সন্তানদের চোখে । ছবিটি বাংলাদেশের উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালীর সমুদ্র ঘেঁষা গ্রাম কুয়াকাটা থেকে তোলা।
[Here rises uncertainty and deep sigh. Still this view is very satisfying to the women of fishermen’s quarter. Kids rush to the seashore from their home as soon as they hear the sound of a fishermen's boat near the beach. They think their fisherman father may have returned. While watching them rushing toward the seashore, their mothers also seem hopeful and despair at the same time. They think long time have passed their husbands went to work. May be he will return today. Again they think- No, He said he will return within a couple of weeks. Still three days are left to that couple of weeks to be over. The son insists to go to his father yet and sleeps crying. A long breath comes out while thinking all these. Their tranquil expectations remain lively in the eyes of their kids. This picture was taken at the village ‘Kuakata’ adjoining to the seashore in the coastal district ‘Patuakhali’ of Bangladesh.]
newsreel [সংবাদচিত্র]