Powered By Blogger
Dhaka লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Dhaka লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬

Dance With Drums (Video)


Pohela/Poila Boishakh is the first day of the Bengali calendar, celebrated on 14 April or 15 April in Bangladesh and in the Indian states of West Bengal and Tripura by the Bengali people and also by minor Bengali communities in other Indian states, including Assam, Jharkhand and Orrisa. It coincides with the New Year's days of numerous Southern Asian calendars like Tamil new year Puthandu. The traditional greeting for Bengali New Year is "Shubhô Nôbobôrsho" which is literally "Happy New Year".

The Bengali New Year begins at dawn, and the day is marked with singing, processions, and fairs. Traditionally, businesses start this day with a new ledger, clearing out the old.

People of Bangladesh enjoy a national holiday on Poila Boishakh. All over the country people can enjoy fairs and festivals. Singers perform traditional songs welcoming the new year. People enjoy classical jatra plays.

Like other festivals of the region, the day is marked by visiting relatives, friends and neighbors. People prepare special dishes for their guests.

The festivities from the deep heartland of Bengal have now evolved to become vast events in the cities, especially the capital Dhaka.

In Dhaka and other large cities, the festivals begin with people gathering under a big tree. People also find any bank of a lake or river to witness the sunrise. Artists present songs to welcome the new year, particularly with Rabindranath Tagore's well-known song "Esho, he Boishakh". It is tradition to enjoy a meal of 'pantha bhaat and ilish maach'( fermented rice and hilsa fish) on this day. Now a days People Use To send Pohela Boishakh Special Sms To there nearest Friends And Family Member.

People from all spheres of life wear classic Bengali dress. Women wear saris with their hair bedecked in flowers. Likewise, men prefer to wear panjabis. A huge part of the festivities in the capital is a vivid procession organized by the students and teachers of Faculty of Fine Arts, University of Dhaka.

Of the major holidays celebrated in Bangladesh and West Bengal, only Pôila Boishakh comes without any preexisting expectations. Unlike Eid ul-Fitr and Durga Pujo, where dressing up in lavish clothes has become a norm, or Christmas where exchanging gifts has become an essential part, Pôila Boishakh is about celebrating the simpler, rural heartland roots of the Bengal.

Source: wikipedia.org

১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫

পত্রিকার চাহিদা কমেনি!

ফার্মগেট, আগস্ট ২০১৫
টিভি, অনলাইনের দর্শক, পাঠক দিন দিনই বাড়ছে; আর ক্রমশ কমছে কাগজে ছাপানো দৈনিক পত্রিকার আকার ও সার্কুলেশন। তবে ঢাকার পথবাসী মানুষের কাছে দৈনিক পত্রিকার চাহিদা আগের মতোই আছে। আজও ভরদুপুরে তারা নিশ্চিন্তে ঘুমায়, ভোরের পাতায়।

২৯ এপ্রিল ২০১৫

আহা কী অর্জন - কারচুপি, বর্জন ...

ধানমণ্ডির সিটি কলেজ সেন্টারে
ভোট দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
নগর ভোটের অর্জন
কারচুপি আর বর্জন

- সদ্য সমাপ্ত ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে ওই দুই লাইনের বেশী লেখার কোনো ইচ্ছে ছিলো না। তবুও হঠাৎ মনে হলো এ সংক্রান্ত সংবাদের শিরোনামগুলো অন্তত লিপিবদ্ধ হয়ে থাক। 


তাবিথের এজেন্টকে টেনেহিঁচড়ে গাড়িতে তুলল পুলিশ
খেলতে গেলে ফাউল হয়: আনিসুল

কাফরুলে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের কেন্দ্র দখল

পুলিশের সিগন্যাল ‘লাইন ক্লিয়ার’
কেন্দ্রের ভেতরে সরকার সমর্থকদের অবাধ চলাচল
চারটার পর ব্যালটে সিল
ক্ষুব্ধ হয়ে ব্যালট বাক্স ভাঙচুর
জাল ভোট আর সহিংসতায় দক্ষিণের নির্বাচন সম্পন্ন
সংঘর্ষ–ভাঙচুর, ভোট বন্ধ চার ঘণ্টা
অসহায় প্রিসাইডিং কর্মকর্তারা
কেন্দ্রে হাজি সেলিম, গোলাগুলি–সংঘর্ষ
টেবিলে সিল মারা ব্যালট
‘ভেতরে “গ্যাঞ্জাম” হচ্ছে, দুইটার পর আসেন’
নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই বিএনপির বর্জন
ভ্রাম্যমাণ আদালতের ভয় দেখানো হলো ভোটারকে!
‘আপনার ভোট হয়ে গেছে’
চট্টগ্রামে পাঁচটি ওয়ার্ডে সংঘর্ষে আহত ২১
জাল ভোট, নির্বিকার নির্বাচন কর্মকর্তা
দুপুর হতে হতে নির্বাচনটি মারা গেল
রাষ্ট্রের দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি হলো

আওয়ামী লীগের গর্জন ও বিএনপির বর্জন

‘উপ্রের নির্দেস, চইল্যা আহো!’

‘জিতব বিএনপি, নিব আওয়ামী লীগ’

অগ্রহণযোগ্য সিটি নির্বাচন
কোথাও শান্তিপূর্ণ, কোথাও সংঘর্ষ

তিন সিটি নির্বাচনে হামলার লক্ষ্য সাংবাদিকেরা

স্বামী ও দেবরকে ভোট দিতে না পেরে দুই নারীর প্রতিবাদ
বিএনপি সমর্থিতদের পোলিং এজেন্ট ও সমর্থকেরা হতাশ
চারটার পরও সিল মারার মহোৎসব

কেন্দ্র দখল করে সিল মারার উৎসব

আনসার সদস্যদের বাইরে ঘোরাফেরার অভিযোগ

উল্লেখিত শিরোনামগুলো দেশের প্রভাবশালী এক দৈনিক পত্রিকার।
এবারে আসুন, আরেকটি অনলাইন মিডিয়ার শিরোনামগুলোয় চোখ বুলিয়ে নিন।
ঢাকার সুরিটোলা কেন্দ্রে হামলা ও ভাংচুর
দখল-বর্জনে অভিযোগবিদ্ধ তিন সিটির ভোট
‘আক্রান্ত’ কেন্দ্রে পুনঃভোটের পরামর্শ জয়ের
চট্টগ্রামে কেন্দ্র দখল করে হাতি মার্কায় ‘ভোট উৎসব’
ভোট জালিয়াতিতে খোদ প্রিজাইডিং অফিসার

পুলিশ নিয়ে ভোট জালিয়াতির অভিযোগ

মনজুরের ভোট বর্জন, রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা
বিএনপির নির্বাচন বর্জন
বান্ডল ধরে জাল ভোট
ভোট জালিয়াতিতে খোদ প্রিজাইডিং অফিসার
কোনো জবাব দিলেন না সিইসি
সুরিটোলা কেন্দ্রের ভোট স্থগিত
ভোটের আগের রাতেই গুলশানে কেন্দ্র দখলের লড়াই
৬৩৬ কেন্দ্রের ফল, খোকন এগিয়ে
চট্টগ্রামে ৬৪৩ কেন্দ্রের ফলে এগিয়ে নাছির
৭৫০ কেন্দ্রের ফলে আনিসুল এগিয়ে

এবারে আসুন কয়েকটি ভিডিও ক্লিপ দেখা যাক।















এই নির্বাচন পরবর্তী ভাবনায় প্রকাশিতব্য  গাধার গয়না সিরিজেও এক নয়া পদ্য সংযোজিত হয়েছে। পাঠকদের ভালো লাগুক বা না লাগুক, উল্লেখ করছি লেখাটি। 
টের পাই ষড়যন্ত্র -
বা বিদেশী ধনতন্ত্র
চামে টেপে তোর বুক
আমরাও উজবুক
খুব লাফাই হুদাই
সব দামাল সন্তান
নাকি আদতে ভোদাই
কে ভাবে কী জানি -তবে
ভয় পাসনে মামণি
জানিস’তো এটা
রাজনীতি এমনই
মা বিক্রির কারবার
গণতন্ত্র - স্বৈরাচার

জাল ভোট দেয়ার ছবি তুলতে বাঁধা দিচ্ছেন ক্ষমতাসীনদের সমর্থকরা
পরিশিষ্ট
বিবিসি -এর বাংলা সংস্করণে নির্বাচন সংক্রান্ত সংবাদের শিরোনাম ‘নতুন অনিশ্চয়তায় বাংলাদেশের রাজনীতি?’ -প্রতিবেদনটিতে তারা লিখেছে - “গত বছর ৫ই জানুয়ারির সংসদ নির্বাচন বয়কট এবং এ বছর টানা কয়েক মাস ধরে সহিংস আন্দোলনে ক্ষান্ত দিয়ে বিএনপি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নেয়। অনেকেই মনে করছিলেন যে এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে হয়তো রাজনৈতিক অচলাবস্থার বরফ গলার একটা সুযোগ তৈরি হলো। কিন্তু আজ বিরোধীদের ভোট বয়কটের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতি যে নতুন একটি অনিশ্চয়তায় পড়লো এনিয়ে খুব একটা সন্দেহ নেই।”

০৯ জুলাই ২০১৪

যদি মনে শঙ্কা বিরাজে, সরকার লাগে কি কাজে ?

এক.
“সকালে ছিনতাইকারিরা নিজের মনে করে আমার অতি পছন্দের ক্যামেরা (নাইকন ডি-3200), ল্যাপটপ ও মোডেমটা নিয়ে গেছেন। রিকসা যোগে সদরঘাট থেকে মোহাম্মদপুরে যাচ্ছিলাম। সকাল 7.20’এ চানখারপুলে দুই মোটরসাইকেল আরোহী কার্যটি সম্পাদন করেছে। আমি চেয়ে চেয়ে দেখেছি ওরা আমার বাচ্চাটা (ক্যামেরা) নিয়ে যাচ্ছে।”
দুই.
“এই গরিবের ক্যামেরাটি কিছুক্ষণ আগে রিকশা'র পেছন থেকে ব্যাগের চেইন খুলে কেউ নিয়ে গেছে। ল্যাপটপটা নেয়ারও তার পাঁয়তারা ছিল, ল্যাপটপ চেম্বারের চেইনও খোলা ছিল, কিন্তু কোন কারণে সেটা সে নেয়ার সুযোগ পায় নাই। ক্যামেরা বডি এবং সিরিয়াল নাম্বার - NIKON D90 8190449। হারিয়েছে সেন্ট্রাল হসপিটাল থেকে আইডিয়াল কলেজ এলাকা'র অন্তর্বর্তী কোনো এক জায়গায়।”
প্রথম স্ট্যাটাসটি ছিলো দৈনিক আমাদের সময়ের সিনিয়র প্রতিবেদক Raju Hamid'র। পরেরটি সানিডেল স্কুলের শিক্ষিকা Prajna Tasnuva Rubayyat'র। গতকাল (০৮.০৭.২০১৪) কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে ফেসবুকে পাওয়া এ স্ট্যাটাস দুটি আতঙ্কিত করেছে বেশ। যদি ক্যামেরাবাজ বা ল্যাপটপবহনকারী হন, তবে আপনিও আতঙ্কিত হোন। এবারের ঈদ মৌসুমেও ছিনতাইকারী ও ব্যাগ কাটায় পারদর্শী চোরদের মূল টার্গেডে রয়েছেন আপনি।

২১ এপ্রিল ২০১৪

ফের সেই যোদ্ধার সন্ধানে...

মো. মনিরুজ্জামান [© eon's photography / pap]
২৮ মে. ২০১২।
মো. মনিরুজ্জামানের সাথে প্রথম এবং একমাত্র সাক্ষাতের ওই দিনটি আমার আজও মনে আছে। এরপরও তার সাথে কথা হয়েছে, মোবাইলে। কিন্তু আর দেখা-সাক্ষাত হয়নি। দৈনিক কালের কণ্ঠ তাকে নিয়ে ফিচার প্রকাশের খবরটি জানাতে সর্বশেষ কল করেছিলো মনির। তা'ও কমপক্ষে দেড় বছর আগে। এরই মধ্যে নানা দুর্ঘটনায় বেশ কয়েকবার আমাকে মোবাইল সেট বদলাতে হয়েছে। হারিয়ে গেছে মনিরের নম্বর। সে'ও আর কল করেনি। এরই মধ্যে ক'মাস আগে - গত ফেব্রুয়ারিতে সম্ভবত; ফেসবুকে ‌'নীল অপরাজিতা' নামের একটি পেজ থেকে ‌'তুমি ১৬ কোটি বাঙালির গর্ব' শিরোনামে একটি পোস্ট দেখে আবার স্মরণে এলো মনির। পোস্টটি প্রায় ২২ হাজার লাইক ও সাড়ে তিন হাজার মন্তব্য পেয়েছে। আর এটি প্রায় সাত হাজার বার শেয়ার করা হয়েছে।

ওই পোস্টে মূলত ছোট্ট এ্যামেচার ক্যামেরায় তোলা মনিরের এই ছবি আর পুরানো একটি লেখা ছিলো। ২০১২'র জুনেই এগুলো বার্তাটুয়েন্টিফোর ডটনেট’এ প্রকাশিত হয়েছিলো। তখন এটির শিরোনাম দিয়েছিলাম - 'এক শিক্ষার্থী বা যোদ্ধার গল্প'। উল্লেখিত ফেসবুক পেইজের দেয়া পোস্টের কোথাও যদিও আমার বা বার্তাটুয়েন্টিফোর ডটনেট’র নাম গন্ধ উল্লেখ নেই, তবু ওটি দেখে ভালো লেগেছিলো। পোস্টটি দেখলে হয়ত মনিরেরও ভালো লাগতো। ইসস, ওর নম্বরটা যে কোথায় পাই? - এ নিয়ে ভাবতে ভাবতেও কতগুলো দিন কেটে গেছে। আজ ভাবলাম - কি আর করা, ওকে নিয়ে না হয় আরো একটু লেখি। দেখি যদি কোনো ভাবে তার সন্ধান মেলে।
pap'র পাঠকদের জন্য পুরানো লেখাটিও লিপিবদ্ধ রইলো।
"রাজশাহীতে প্রাইভেট টিউশনিতে পয়সা কম, তাই প্রতিমাসের শেষ সপ্তাহে ঢাকায় এসে রিকশা চালাই।" রিকশার প্যাডেল ঘোরাতে ঘোরাতে খুব সহজেই এ কথাগুলো বললেন মো. মনিরুজ্জামান। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে মাস্টার্সে অধ্যায়নরত এই শিক্ষার্থী প্রায় ১০ বছর ধরে এভাবেই নিজের ও ছোট দুই বোনের পড়াশেনার খরচ যোগাড় করছেন। গত মাসের শেষ সপ্তাহে মগবাজার থেকে পরিবাগ যাওয়ার পথে তিনি আরোহী প্রতিবেদককে তার জীবন যুদ্ধের গল্প শোনান।
মনির জানান, রাজশাহীতে নবম-দশম বা একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র- ছাত্রী প্রাইভেট পড়ালেও মাসে দুইশ টাকার বেশি পাওয়া যায় না। অথচ ঢাকায় প্রতিদিন রিকশা চালিয়ে তিনি প্রায় হাজার টাকা আয় করেন। মনির বলেন, 'এক্ষেত্রে শারীরিক পরিশ্রমটা একটু বেশিই হয়। কিন্তু সৎ পথে থেকে কম সময়ে এত টাকা আয় করার অন্য কোনো উপায় আমি পাইনি।' এরপরও মনিরের আক্ষেপ যে তিনি শুধু টাকার অভাবে বোনদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘অনার্স’ পড়াতে পারেননি। বাধ্য হয়ে এখন তারা বাড়ির পাশের কলেজে ‘ডিগ্রি’ পড়ছেন।
এসএসসি পাশ করার পরই মনির প্রতি মাসের শেষ সপ্তাহে ঢাকায় রিকশা চালানো শুরু করেন। সেই থেকে এখন পর্যন্ত তিনি শুধু মিরপুর এক নম্বরের তাইজুল মিয়ার গ্যারেজের রিকশাই চালান এবং ওই গ্যারেজেই থাকেন। মনির বলেন, "এই কাজটি কখনোই আমার খারাপ লাগেনি। কাজ তো কাজই। আমি তো আর চুরি-ছিনতাই করছি না।"
কয়েক বছর আগে মাস তিনেকের জন্য চাকরিও করেছিলেন মনির। কিন্তু পরীক্ষার আগে ছুটি না পাওয়ায় তিনি সেটি ছেড়ে দেন। মনির আরো জানান, এ বছরের মাঝামাঝি সময়ে মাস্টার্স শেষ হওয়ার পর তিনি বিসিএস পরীক্ষা দেয়ার প্রস্তুতি নেবেন।

২০ এপ্রিল ২০১৪

Munshiganj

© eon's photography
Munshiganj also historically known as Bikrampur is a district in central Bangladesh. It is a part of the Dhaka Division and borders Dhaka District. It has 14 rivers of 155 km passing through.

Photo Details

Date Taken : Feb 14, 2014
Camera : Canon EOS 7D
Focal Length : 84 mm
Shutter Speed : 1/160 sec
Aperture : f/7.1 ISO : 160

Links

http://yourshot.nationalgeographic.com/photos/3293557

০৫ এপ্রিল ২০১৪

an expire river

© eon's photography
The Buriganga is economically very important to Dhaka. Launches and country boats provide connection to other parts of Bangladesh, a largely riverine country. When the Mughals made Dhaka their capital in 1610, the banks of the Buriganga were already a prime location for trade. The river was also the city's main source of drinking water.

Today, the Buriganga river is afflicted by the noisome problem of pollution. The chemical waste of mills and factories, household waste, medical waste, sewage, dead animals, plastics, and oil are some of the Buriganga's pollutants. The city of Dhaka discharges about 4,500 tons of solid waste every day and most of it is released into the Buriganga.[citation needed] According to the Department of the Environment (DoE), 20,000 tonnes of tannery waste, including some highly toxic materials, are released into the river every day. Experts identified nine industrial areas in and around the capital city as the primary sources of river pollution: Tongi, Tejgaon, Hazaribagh, Tarabo, Narayanganj, Savar, Gazipur, Dhaka Export Processing Zone and Ghorashal. Most of the industrial units of these areas have no sewage treatment or Effluent Treatment Plant (ETP) plants of their own.

More than 60,000 cubic meters of toxic waste, including textile dying, printing, washing and pharmaceuticals, are released into the main water bodies of Dhaka every day. According to the Dhaka Water and Sewerage Authority (WASA), about 12,000 cubic meters of untreated waste are released into the lake from Tejgaon, Badda and Mohakhali industrial areas every day. The waste mostly comes from garment washing and dyeing plants. Textile industries annually discharge as much as 56 million tonnes of waste and 0.5 million tonnes of sludge. Sewage is also released into the Buriganga. A newspaper article from 2004 ndicated that up to 80% of Dhaka's sewage was untreated. Because of Dhaka's heavy reliance on river transport for goods, including food, the Buriganga receives especially high amounts of food waste since unusable or rotting portions of fruits, vegetables, and fish are thrown into the river.

Nearly 4.0 million people of the city are exposed to the consequences of water pollution every day. [ World Water Day special / en.wikipedia.org/wiki/Buriganga_River]
_____________________________________

Camera : Canon EOS 7D
Focal Length : 70 mm
Shutter Speed : 1/200
Aperture : f/11
ISO : 160
_____________________________________

http://www.flickr.com/photos/eon_bd/13316854063
http://yourshot.nationalgeographic.com/photos/3256924

১৯ ডিসেম্বর ২০১৩

প্রতিক্রিয়া বা স্ব-শিক্ষিত সাংবাদিকতা...

মামুন ভাই (শেখ মামুন), এত স্নেহ, এত ভালোবাসা কি কেউ ছাড়তে পারে? বোধ হয় নয়। আমি তো ভাই আর গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে অনার্স-মাষ্টার্স করিনি। স্ব-শিক্ষিত সাংবাদিক। এ কারণেই হয়ত সাংবাদিকতাকে শুধু পেশা হিসেবে কখনোই নিতে পারিনি। ওটা আমার নেশা। নয়ত টানা আট/নয় বছর শুধু সংবাদের পেছনে হন্যে হয়ে ছুটতে পারতাম না। এখনো ছুটছি, আজীবনই ছুটবো। তবে আর কোনো দিন চাকরি নয়, ফ্রি-ল্যান্স। অভিমানী মনে হলেও আমি তো এমনই। কোনো দিনই পেশাদার নই, আবেগী। তবু কেন যে আপনাদের কাছ থেকে এত ভালোবাসা পেয়েছি ! আর সাংবাদিকতা করতে এসে এত বেশী ভালো মানুষের দেখা আমি পেয়েছি, অন্য কোনো পেশায় থাকলে তা এত দ্রুত সময়ে সম্ভব হত কি’না; সে ব্যাপারে সন্দেহ আছে।
 
বরিশালে মূলত দুলাল’দা (সৈয়দ দুলাল), স্বপন’দা (স্বপন খন্দকার) আর  লিটন’দার (লিটন বাশার) হাত ধরে সাংবাদিকতায় এসেছিলাম। এরপর ঢাকায় এসে আপনি ছাড়াও মঞ্জু ভাই (মোজাম্মেল হোসেন), একরাম ভাই (একরামুল হক), আশীষ'দা (আশীষ সৈকত), হুমায়ুন ভাই (হুমায়ুন সাদিক চৌধুরী), উত্তম’দা (উত্তম চক্রবর্তী) , মিঠু ভাই (নজরুল ইসলাম মিঠু), সম্রাট ভাই (আসাদুজ্জামান সম্রাট), বিপ্লব ভাই (সালেহ বিপ্লব), নিখিল’দা (নিখিল ভদ্র), পিয়াল ভাই (অমি রহমান পিয়াল), কামরান ভাই (কামরান রেজা চৌধুরী), লেবু ভাই (মহসিনুল করিম), লিটন ভাই (সাখাওয়াত লিটন), আমিন ভাই (আমিন আল রশীদ), সমর’দা (সমর সরকার) , মাকসুদ ভাই (মাকসুদুল হায়দার চৌধুরী), কামাল ভাই (খায়রুজ্জামান কামাল), সাহাবুদ্দিন ভাই (সাহাবুদ্দিন চৌধুরী), তারেক ভাই (তারেক সালমান), হারুন ভাই (হারুণ আল রশীদ), মামুন ভাই (মামুন নেছার), নাজনীন আপা (নাজনীন আখতার), গনি ভাই (গনি আদম), শামীমা আপা (শামীমা বিনতে রহমান), সুমন ভাই (সুমন মাহমুদ), বাছির ভাই (বাছির জামাল), সোহাগ ভাই (কাজী সোহাগ), সজল ভাই (সজল জাহিদ), সিরাজ ভাই (সিরাজুজ্জা্মান), সাজু (সাজিদুল হক)’সহ আরো যাদের সাথে কাজ করার সৌভাগ্য হয়েছে, তাদের সংস্পর্শই আমাকে ফি-দিন সাহসী করে তুলেছে। আপনাদের কারণেই আজ আমি স্বাধীনভাবে কাজ করার কথা চিন্তা করতে পারছি।

আমার স্বভাব তো জানেনই। যে কাজটাই করি না কেন, আন্তরিকতার সাথে করার চেষ্টা করি। আর এ মুহুর্তে আমার মাথায় সিনেমার ভুত চেপেছে। এই অবস্থায় আমি যদি সার্বক্ষণিক সাংবাদিকতা করতে চাই তবে আমার গায়েও ফাঁকিবাজ সাংবাদিকের তকমা লেগে যাবে, যা আশাকরি আপনারও কাম্য নয়।

অবশ্যই জানবেন, পাশে আছি; আজীবনই থাকবো।
ভালোবাসি সাংবাদিকতা এবং একই পথে রক্ত ঘাম করা সহকর্মিদের।
এটি মূলত মামুন ভাইয়ের এফবি স্ট্যাটাস পাঠ পরবর্তী প্রতিক্রিয়া বা তাকে লেখা একটি খোলা চিঠি। গত (৫ সেপ্টেম্বর, ২০১২) সন্ধ্যায় তার দুটি একাউন্ট থেকেই পোস্ট করা ওই স্ট্যাটাসটিও এখানে তুলে ধরছি।
শেখ মামুন
জীবনের প্রথম চীফ রিপোর্টার ছিলো ইরাজ আহমেদ। প্রখ্যাত সাংবাদিক আহমেদ হুমায়ুনের বড় ছেলে।বাবার পরিচয় নয়, তার নিজের পরিচয়েই তিনি মহান, মহৎ। ঢাকার সাংবাদিকতা জীবনে আমার প্রথম শিক্ষক।বন্ধ হয়ে যাওয়া সাপ্তাহিক আন্বেষার রিপোটিং টিমের প্রধান ছিলেন তিনি। আমি ছিলাম তার এই টিমের সবচাইতে ছোট একজন সহযোদ্ধা। তার চাইতে মেধাবী বন্ধুবৎসল আন্তরিক প্রানবন্ত মানুষ এই জীবনে আর পাইনি। একে একে এখন পর্যন্ত ১৭ জন চীফ রিপোর্টার পেয়েছি। কিন্তু ইরাজ আহমেদ সবার উপরে। বাবার মতো, বড় ভাইয়ের মতো, আদর স্নেহ মমতা সবকিছুই দিয়েছেন তিনি। হঠাৎ একদিন অভিমান করে সাংবাদিকতা পেশাটাকেই গুডবাই জানিয়েছেন তিনি। তার মতো মানুষের এই পেশা ছেড়ে যাওয়াটা আমি আজো মেনে নিতে পারিনি।

একইভাবে পার্লামেন্ট রিপোটিং করতে এসে বছর দুইয়েক আগে পরিচয় হয় বরিশাল থেকে আসা শরীফ খিয়াম নামে এক তরুন সাংবাদিকের সঙ্গে। যেমন মেধাবী, তেমনি পরিশ্রমি। কাজ ছাড়া আর কোনও ধান্দা নেই ওর। একদিন হুট করে সেও পেশাটা ছেড়ে দিলো।

সেদিন শেষ দেখা হয়েছে ছবির হাটে। ওর এক ঘনিষ্ট বন্ধু মারা যাওয়ায় শান্তনা দিতে ছুটে যাওয়া। আলোচনার এক ফাকে বড্ড আভিমানী শরীফ খিয়ামকে বললাম, ভাই ফিরে আয়। এখানে যে আজ আযোগ্যদের বড় প্রভাব। যোগ্যরা একে একে বিদায় নিলে পেশাটা্র ওপরই যে মানুষের ধারণাটা একদিন বদলে যাবে।ফিরে আয় ভাই। ও বললো আমি ছাড়িনি। সাময়িক বিরতি নিয়েছি মাত্র। ফিরে আসবো আবার। আমি বললাম, কিছু শুনতে চাইনা। ফিরতে হবে সাংবাদিকতায়। কিছুই না বলে শুধু হাসলো ও।

খিয়াম, সংসদের সাংবাদিক লাউজ্ঞে আমি আমার পাশের চেয়ারটি ফাকা রেখেছি। তুই আসবি বলে আপেক্ষায় আছি। সংসদে বা সংসদের বাইরে যেখানেই হোক সহকর্মী হিসেবে তোকে পাশে দেখতে চাই। তুই পাশে থাকলে সাহস পাই মেধা ও আর সততার লড়াইয়ে।

ইরাজ ভাইর মতো তুইও পেশাটা ছাড়িসনা খিয়াম...
চিরকুটটি ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২ ফেসবুকে প্রকাশিত।
newsreel [সংবাদচিত্র]